রাঙ্গামাটি: "আলোকিত আগামীর প্রত্যয়ে আমরা"- এই শ্লোগান কে সামনে রেখে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর অদম্য স্পৃহা নিয়ে ২০১৬ সালের ৪ঠা মার্চ পাহাড়ের সকল সম্প্রদায়ের মধ্যে সম্প্রতি মেল বন্ধন সৃষ্টি করা থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে তরুণদের মাঝে ছড়িয়ে, পাহাড়ের পিছিয়ে পরা শিশুদের শিক্ষা বিস্তার লাভে অন্যতম ভূমিকা রাখা, নারীদের সুরক্ষা , পিছিয়ে পরা নারীদের ক্ষমতায়ন থেকে শুরু করে সমাজে জনসেবা ও সচেতনতামূলক এবং দাতব্য কর্মকাণ্ড পরিচালনার মাধ্যমে নিজেদের নিরবিচ্ছিন্ন পথচলায় সংগঠনটি ৭ বছর অতিবাহিত করে আজ ৮ বছরে পা দিয়েছে।
প্রিয় রাঙামাটি'র ৮বর্ষে পদার্পণ উপলক্ষে আজ ৪ঠা মার্চ সংগঠনের নিজস্ব উদ্যোগে ৫০ জন গরীব অসহায় মানুষদের মাঝে খাবার বিতরণের আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর দিনটি পালন করা হয়। প্রিয় রাঙামাটির প্রতিষ্ঠাতা ফাতেমা তুজ জোহরা রেশমি এর নেতৃত্বে ৮ম বছরে পদার্পন উপলক্ষ্যে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের সকল কার্যক্রম সম্পন্ন করে মানবতার প্রতি ও সংগঠনের প্রতি ভালোবাসা প্রদর্শন করেন সংগঠনের উপদেষ্টা ইকবাল আহমেদ তালুকদার রিজুয়ান, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক আজাদুল ইসলাম জিসাত, দপ্তর সম্পাদক নোবেল মল্লিক, প্রচার সম্পাদক তাজুল ইসলাম রাজু, উপ অর্থ বিষয়ক সম্পাদক আফরা ইবনাত রিয়া, উপজেলা বিষয়ক সম্পাদক মায়েচিং মারমা সাথী, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক ইসহাক আহমেদ তালুকদার, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক প্রীতম রয়, কার্যনিবার্হী সদস্য রকি, কার্যনিবার্হী সদস্য জিহাদ।খালেদ সাইফুল্লাহ, সাঈদ আলম সানি, আমীর, আব্দুর রহমান সোহাগ, মেহেদি সহ আরো অনেকে।
এসময়ে প্রিয় রাঙামাটির প্রতিষ্ঠাতা ফাতেমা তুজ জোহরা রেশমি সংগঠনের সকল সদস্যসহ তাদের পরিবার পরিজন, শুভাকাঙ্ক্ষী শুভানুধ্যায়ী ও সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি অশেষ ধন্যবাদ, কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং তিনি আরো বলেন, বিগত বছরের ধারা অব্যহত রেখে সামনের দিনগুলোতে পাহাড়ের আনাচে কানাচে সহযোগিতার হাত আরও বেশি করে প্রসার করতে সংগঠনের সকল জেলা ও উপজেলার সদস্য, স্বেচ্ছাসেবীরা সবসময় প্রস্তুত। মূলত সমাজের শক্তি হিসেবে রাঙ্গামাটির প্রত্যেকটি সামাজিক সংগঠন কাজ করছে। স্মার্ট বাংলাদেশ গঠন করতে রাঙ্গামাটির সকল সামাজিক সংগঠনের গঠনমূলক ও মানবিক কার্যক্রমকে সাধুবাদ জানিয়ে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন তিনি।
সোনালীনিউজ/এম