বগুড়া: বগুড়ায় পুলিশের গুলিতে দুই জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত অর্ধশত। বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়, জাসদ কার্যালয়, টাউনক্লাব, টিএন্ডটি অফিসের ক্যন্টিন, ভেতররে কয়েকটি প্রাইভেট কার, মোটরসাইকেলসহ আরোও বিভিন্নস্থানে আগুন দিয়েছে আন্দোলনকারীরা।
রোববার (৪ আগস্ট) বেলা ১১টা পর্যন্ত বগুড়া সাতমাথা আন্দোলনকারীদের দখলে থাকলেও বর্তমানে পুলিশের দখলে রয়েছে।
আন্দোলনকারীদের পুলিশ ও বিজিবি সর্বক্ষণ টিয়ারসেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ছে।
অপরদিক থেকে আন্দোলনকারীরাও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করছে। ইতোমধ্যে দুপচাঁচিয়া উপজেলায় পুলিশের গুলিতে মনির নামের এক শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে৷
এছাড়াও দুপচাঁচিয়া থানা ঘেড়াও করেছে আন্দোলনকারীর। বগুড়া তিনমাথা রেলগেট এলাকায় আরোও একজন নিহত হয়েছে। একজনের মারা যাওয়া খবর নিশ্চিত করেছেন বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোছা. শামসুন্নাহার। মুনিরুলের মাথায় গুলি লেগেছিল বলে জানিয়েছেন তিনি।
এদিকে সংঘর্ষে আহত একজকে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে (শজিমেক) নিয়ে আসার পর মৃত ঘোষণা করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শজিমেক হাসপাতালে উপপরিচালক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ। তবে গুলিবিদ্ধ হয়ে তিনি মারা গেছেন কি না, তার নাম-পরিচয় নিশ্চিত করতে পারেননি ওয়াদুদ।
এমএস