ঢাকা: মন্ত্রণালয়ের সচিব থেকে শুরু করে একজন অফিস সহায়ক পর্যন্ত সবাই প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, যারা ২০টি গ্রেডে বিভক্ত। এরমধ্যে ১১ থেকে ২০তম গ্রেডভুক্ত কর্মচারীরা বরাবরই বৈষম্যের শিকার।
প্রতিনিয়ত বেড়ে চলছে নিত্যপণ্যের দাম।এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে পরিবহন, চিকিৎসা খরচ, শিক্ষার ব্যয়। বর্তমান বেতন-ভাতা দিয়ে কর্মকর্তারা স্বাচ্ছন্দ্যে জীবন যাপন করলেও পিষ্ঠ হচ্ছে নিন্ম গ্রেডের কর্মচারীরা।
এমন বেহাল দশায় নিরবে-নিভৃতে কাঁদে ১১-২০ গ্রেডের সরকারি কর্মচারীরা।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এক কর্মচারি লিখেছেন-নিত্যপণ্যের দাম যে হারে বাড়তেছে, সংসার চালানো কঠিন হয়ে যাচ্ছে।নীতি নির্ধারণীদের সুচিন্তার সুদৃষ্টি কামনা করছি।
আরেকজন লিখেছেন-বেতন বৈষম্যের কারনে সংসারের প্রয়োজনে ১১-২০ গ্রেডের বহু কর্মচারী
রাতের আঁধারে রিক্সা চালায়?
যে বেতন পাই টানাটানি করে ১৮ দিন চলা যায়। বাকিটা অবর্ণনীয়। অবিলম্বে নতুন পে স্কেল ঘোষণার দাবি জানিয়েছে অন্য একজন।
আরেক সরকারি কর্মচারি নিজের ফেসবুকে লিখেছেন-মাস শেষ হতে আরও ১২ দিন,হাতে আছে ২১৮/- বিদুৎ বিল দিতে হবে ২৫৮/- কেউ কি বিশ্বাস করবে, কত কষ্টে আছি এক আল্লাহ এবং আমি ছাড়া কেউ জানেনা।
সোনালীনিউজ/আইএ