ঢাকা : প্রতিটি জেলা/উপজেলা/ মেট্রোপলিটন এলাকার নোডাল পয়েন্ট ও অন্যান্য সুবিধাজনক স্থানে অবস্থান করবে। প্রয়োজনে সমন্বয়ের মাধ্যমে টহল ও অভিযান ।
আসন্ন নির্বাচন উপলক্ষে শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষায় প্রশাসনকে সহায়তার জন্য ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত মোতায়েন থাকবে সশস্ত্র বাহিনী। এসময় তাদের দায়িত্ব কী হবে তা জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের জারিকৃত এক পরিপত্রে বলা হয়-
ফৌজদারি কার্যবিধি, অন্যান্য আইন ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা বিধান অনুযায়ী সশস্ত্র বাহিনী কার্যক্রম সম্পন্ন করবে।
[213838]
রিটার্নিং অফিসারের সঙ্গে পরামর্শ করে অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে সহায়তা দেবে।
প্রতিটি জেলা/উপজেলা/ মেট্রোপলিটন এলাকার নোডাল পয়েন্ট ও অন্যান্য সুবিধাজনক স্থানে অবস্থান করবে। প্রয়োজনে সমন্বয়ের মাধ্যমে টহল ও অভিযান ।
রিটার্নিং বা প্রিজাইডিং অফিসারের চাহিদার প্রেক্ষিতে ভোটকেন্দ্রের অভ্যন্তরে কিংবা ভোটগণনা কক্ষের শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষার্থে দায়িত্ব পালন করবে।
এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত করে আইন, বিধি ও পদ্ধতিগতভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।
উপকূলবর্তী এলাকায় নৌ-বাহিনী প্রয়োজন অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করবে।
ঝুঁকি বিবেচনায় রিটার্নিং অফিসারের সঙ্গে আলোচনা করে প্রতিটি জেলায় নিয়োজিত সদস্য সংখ্যা কমানো বা বাড়ানো যাবে।
পরিস্থিতি বিবেচনায় নির্দেশক্রমে গুরুত্বপূর্ণ সড়ক/মহাসড়কগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা।
বিমান বাহিনী প্রয়োজনীয় সংখ্যক হেলিকপ্টার ও পরিবহন বিমান স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ, নির্বাচন কমিশন সচিবালয় ও বাহিনীগুলোর অনুরোধে উড্ডয়ন সহায়তা দেবে।
এমটিআই