ঢাকা : নেইমার আর লিওনেল মেসির মধ্যে সম্পর্কটা বন্ধুত্বের হলেও রোববারের ফাইনালে তারা হয়ে যাবেন একে অন্যের ঘোরতর শত্রু, অবশ্য সেটা ৯০ মিনিটের জন্য।
৯০ মিনিটে দু’জনের মধ্যে যতই টক্কর হোক, যতই যুদ্ধ চলুক এরপর ঠিকই একে অন্যকে বুকে জড়িয়ে নেবেন। এই জড়িয়ে নেয়াটাই পরদিন থাকবে আলোচনায়। মেসি হারলে নেইমার দেবেন সান্ত্বনা, আবার নেইমার হারলে মেসি।
১৪ বছর পর ফাইনালের তুমুল যুদ্ধের আগে দুই দলের মহাতারকা এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। কারণ বড় ম্যাচে এসব তারকাদের প্রমাণের থাকে অনেক কিছু।
২০১৭ সালে নেইমার বার্সেলোনা ছেড়ে পিএসজিতে যোগ দেয়ার পরে পর মেসি আর নেইমার বড় কোন ম্যাচে একে অন্যের প্রতিপক্ষ হিসেবে মুখোমুখি হননি। সে হিসেবে এই প্রথম এমন একটা প্রেক্ষাপটে দুই সাবেক সতীর্থ একে অন্যের বিপক্ষে মাঠে নামবেন।২০১৩ সালের কনফেডারেশন্স কাপ এবং ২০১৯ সালে কোপা আমেরিকার ট্রফি জিতেছেন নেইমার। ব্রাজিলের হয়ে তার পরিসংখ্যান বেশ সমৃদ্ধ।
তবে লিওনেল মেসি আর্জেন্টিনার হয়ে অনেক ম্যাচেই ভালো খেললেও সফলতা পাননি, কোন আর্ন্তজাতিক শিরোপা নেই লিওনেল মেসির ট্রফি ক্যাবিনেটে। তবে ২০১৪ সালে মেসি জিতেছেন বিশ্বকাপের সেরা ফুটবলারের স্বীকৃতি।
কোপা আমেরিকার সবচেয়ে ভালো পারফর্মার মেসিই, এখন পর্যন্ত চারটি গোল করেছেন, যার মধ্যে দুটি সরাসরি ফ্রি কিক থেকে। সতীর্থদের দিয়ে করিয়েছেন আরো পাঁচটি গোল।
সোনালীনিউজ/এমটিআই