ঢাকা: সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে হতে যাওয়া টুর্নামেন্টটি হতে যাচ্ছে নারীদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম আসর। এর আগেও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) নারীদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন করেছিল। সেটা ছিল ২০১৪ সালে। এক দশক পর আবার নারীদের বৈশ্বিক আরেকটি প্রতিযোগিতা আয়োজনের অপেক্ষায় বাংলাদেশ।
১০ দলের অংশগ্রহণে ২৩ ম্যাচের এই প্রতিযোগিতার সূচি রোববার ঘোষণা করা হবে। রাজধানীর একটি হোটেলে দুপুরে আইসিসি এই ফিক্সচার ঘোষণা করবে।
যেখানে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী এবং বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন, আইসিসির প্রধান নির্বাহী জিওফ অ্যালারডিস।
[222662]
এছাড়া ভারত ও বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলের অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌর এবং নিগার সুলতানা জ্যোতি উপস্থিত থাকবেন।
বিসিবির সূত্রে জানা গেছে, ১০ দলের বিশ্বকাপের দুই গ্রুপে খেলা ভাগ হয়ে হবে সিলেট ও ঢাকায়। সিলেটে মূল মাঠের বাইরে একাডেমি মাঠেও হবে খেলা। তবে টুর্নামেন্টের আগে ওয়ার্মআপ ম্যাচ হবে বিকেএসপিতে।
বাংলাদেশের জন্য এবারের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ হতে যাচ্ছে বিরাট চ্যালেঞ্জের। নিজেদের ঘরের মাঠে বিশ্বকাপ আয়োজন। প্রত্যাশাও তাই বিরাট বড়।
২০১৪ সালে বাংলাদেশের মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পথ চলা শুরু হয়। প্রথম আসরেই বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে চমকে দেয়। যদিও দ্বিতীয় রাউন্ডে উঠা সম্ভব হয়নি। এরপর চার আসরে বাংলাদেশ ষোলো ম্যাচ খেললেও জিততে পারেনি কোনো ম্যাচে।
এআর