ঢাকা: ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ দেশি এবং বিদেশি শেয়ারহোল্ডারদের মালিকানাধীন একটি নন-লিস্টেড পাবলিক কোম্পানি। ডিএসই এবং বিএসইসি প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে আজ অবধি স্বতন্ত্র পরিচালক বিএসইসি কর্তৃক এককভাবে চাপিয়ে দেয়া নজিরবিহীন।
বুধবার (০৪ সেপ্টেম্বর) বিএসইসি চেয়ারম্যানকে দেওয়া এক চিঠিতে এমনটি জানিয়েছে ডিবিএ।
ডিবিএ সভাপতি সাইফুল ইসলাম সাক্ষরিত চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, দুঃখজনক হলেও, এই প্রথম ডিএসই পর্ষদে নারী সদস্যের প্রতিনিধিত্ব রাখা হয়নি। অথচ কমপক্ষে ২০-৩০ শতাংশ নারী প্রতিনিধিত্ব বজায় রাখার একটি নীতিগত সিদ্ধান্ত আন্তর্জাতিক কর্পোরেট বিশ্বে সর্বগ্রহণযোগ্য মতবাদ এবং চর্চা হিসবে স্বীকৃতি পেয়েছে।
বিএসইসির সাম্প্রতিক সিদ্ধান্ত আমাদের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নবগঠিত উপদেষ্টা পরিষদে নারী-পুরুষের আনুপাতিক হার বন্টন ও গঠনের পরিপন্থী বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
ডিবিএ জানিয়েছে, সাম্প্রতিককালে ছাত্র-নাগরিক বিপ্লবে নারীরা সমানভাবে অংশগ্রহণ করেছিল, যা আমাদের বিজয় এনেছিল। নিয়ন্ত্রক সংস্থা কর্তৃক ডিএসই বোর্ড গঠনের সময় নারীদের অংশগ্রহণ বিবেচনায় না রেখে তাদের আত্মত্যাগকে ক্ষুণ্ণ করা হয়েছে, যা দুঃখজনক।
ডিএসই বোর্ডে কোন পেশাদার অ্যাকাউন্টেন্ট অন্তর্ভূক্ত না থাকার বিষয়টি একটি কার্যকরী পর্ষদের নীতিমালারও পরিপন্থি চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
এসব বিষয়গুলো বিএসইসি চেয়ারম্যানের কাছে বিবেচনার প্রত্যাশা করেছে ডিবিএ।
এআর