ঢাকা : ফিলিপাইনের দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশ দাভাও দে ওরোর কাছে সোনার খনি ধসে অন্তত ৫৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ রয়েছেন এখনো ৬৩ জন। প্রাণহানির সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
কয়েক সপ্তাহের প্রবল বৃষ্টির পর গত ৬ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার রাতে প্রদেশটির মাসারা পাহাড়ি গ্রামে এই ভূমিধসের ঘটনা ঘটে বলে খবরে বলা হয়েছে। খবর আলজাজিরা ও রয়টার্সের।
দাভাও দে ওরো প্রদেশ প্রশাসনের কর্মকর্তা অ্যাডওয়ার্ড ম্যাকাপিলি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানান, সোনার খনিটি ধসের পর থেকে দুর্যোগ মোকাবিলা বিভাগের তিনশর মতো কর্মী উদ্ধার অভিযান শুরু করে। গত পাঁচ দিনে ৫৪ জনের লাশ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। কাদা-ধসে পড়া স্তূপের নিচে এখনো ৬৩ জনের মতো আটকা পড়ে আছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ। তার পরের উদ্ধারকর্মীরা আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছেন।
ওই কর্মকর্তা আরও জানান, ভারি বর্ষণের কারণে কাদায় পুরো খনি ঢেকে গেছে। আরও ভূমিধসের আশঙ্কা করা হচ্ছে। ফলে উদ্ধার তৎপরতা বিঘ্ন ঘটছে।
গত শুক্রবার ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে তিন বছর বয়সি একটি মেয়ে শিশুকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধারকারীরা একটি ‘অলৌকিক ঘটনা’ বলে বর্ণনা করেছেন।
ফিলিপাইনের দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশ দাভাও দে ওরোর কাছে সোনার খনি ধসে অন্তত ৫৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ রয়েছেন এখনো ৬৩ জন। প্রাণহানির সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
কয়েক সপ্তাহের প্রবল বৃষ্টির পর গত ৬ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার রাতে প্রদেশটির মাসারা পাহাড়ি গ্রামে এই ভূমিধসের ঘটনা ঘটে বলে খবরে বলা হয়েছে। খবর আল জাজিরা ও রয়টার্সের।
দাভাও দে ওরো প্রদেশ প্রশাসনের কর্মকর্তা অ্যাডওয়ার্ড ম্যাকাপিলি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানান, সোনার খনিটি ধসের পর থেকে দুর্যোগ মোকাবিলা বিভাগের তিন শ’র মতো কর্মী উদ্ধার অভিযান শুরু করে। গত পাঁচ দিনে ৫৪ জনের লাশ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। কাদা-ধসে পড়া স্তূপের নিচে এখনো ৬৩ জনের মতো আটকা পড়ে আছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ। তারপরের উদ্ধারকর্মীরা আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছেন।
ওই কর্মকর্তা আরও জানান, ভারি বর্ষণের কারণে কাদায় পুরো খনি ঢেকে গেছে। আরও ভূমিধসের আশঙ্কা করা হচ্ছে। যার ফলে উদ্ধার তৎপরতা বিঘ্ন ঘটছে।
গত শুক্রবার ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে তিন বছর বয়সি একটি মেয়ে শিশুকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধারকারীরা একটি ‘অলৌকিক ঘটনা’ বলে বর্ণনা করেছেন।
এমটিআই
আপনার মতামত লিখুন :