ঢাকা: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ১১ থেকে ২০ তম গ্রেডের কর্মচারীদের বেতন খুব কম, একথা বলছি না। কিন্তু, কর্মকর্তাদের সাথে বেতন বৈষম্যটা বেশি, একথা মানতেই হবে। একই অফিসের কর্মকর্তা, কর্মচারী। একই শহরে থাকা। একই বাজারের খাদ্য, পোশাক, ঔষধ কেনা। কিন্তু আয়ের পার্থক্যটা সীমাহীন। দুঃখের সাথে, লোকলজ্জার মাথা খেয়ে ও আজ বলতে হচ্ছে। কর্মচারীদের বাবা মা অসুস্থ হলে, ছেলে মেয়ের বিয়ে দিতে গেলে, কিংবা বাবার দেয়া পুরনো ঘরটি মেরামত করতে গেলে ও জিপিএফ লোন নিতে হয়। আর সেই লোন পরিশোধ করতে, বছরের পর বছর এর সুদ টানতে হয়।
আরও পড়ুন: রমজানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ চেয়ে হাইকোর্টে রিট
ছেলে মেয়ের পড়া লেখার খরচ, তাদের পোশাক, বই খাতা কলম, বাবা মা"র নিয়মিত ঔষধ, আত্মীয় স্বজনদের আপ্যায়ন, নিয়মিত অফিসে আসা বাবদ পকেট খরচ বাদ দিলে, সংসার চালানোর জন্য ১টি কানাকড়ি ও হাতে থাকে না। এই অবস্থায়, একদিকে সংসার, অন্য দিকে অফিস, সামাল দিতে না পেড়ে, কর্মচারীরা "স্ট্রোক"নামক নির্যাতনের স্বীকার হচ্ছে।
আরও পড়ুন: প্রাথমিকে ৪৫ হাজার শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে নতুন নতুন তথ্য আসছে
দেশের চালিকাশক্তি নামক এই বৃহৎ জনগোষ্টির প্রাণের দাবী, "গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী", কর্মচারীদের জীবন মান রক্ষার্থে, কর্মচারী বান্দব, বৈষম্য হীন একটি "জাতীয় বেতন স্কেল" ঘোষনার মাধ্যমে, কর্মচারীদের জীবন রক্ষার আকুতি জানাচ্ছি।
আরও পড়ুন: রমজান মাসে ছুটি বহাল রাখার দাবি প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির
ফেসবুক থেকে সংগৃহীত
সোনালীনিউজ/আইএ
আপনার মতামত লিখুন :