থার্টি ফার্স্ট নাইটে কোনো নিরাপত্তা হুমকি নেই

  • নিজস্ব প্রতিবেদক | সোনালী নিউজ
  • প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৩০, ২০২০, ০৬:০৬ পিএম
থার্টি ফার্স্ট নাইটে কোনো নিরাপত্তা হুমকি নেই

ফাইল ছবি

ঢাকা : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, থার্টি ফার্স্ট নাইটকে ঘিরে কোনো ধরনের নিরাপত্তা হুমকি নেই। তবু যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমাদের আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী প্রস্তুত রয়েছে।

বুধবার (৩০ ডিসেম্বর) পিলখানায় বিজিবি সদর দপ্তরে বিজিবি পদক প্রদান অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, থার্টি ফার্স্টকে কেন্দ্র করে কেউ যদি কোনো অঘটন ঘটাতে চায়, তাহলে আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী চুপ করে থাকবে না। যদিও এ ধরনের কোনো হুমকির তথ্য আমাদের গোয়েন্দাদের কাছে নেই। তবুও আমরা প্রস্তুত রয়েছি।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিজিবিকে এখন ত্রিমাত্রিক বাহিনী হিসাবে গড়ে তোলা হয়েছে। আকাশ, পানি এবং স্থলপথে বিজিবি স্বয়ংসম্পন্ন হয়ে উঠছে।

এর আগে, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) বিভিন্ন কর্মকান্ডে ২০২০ সালের বীরত্বপূর্ণ ও কৃতিত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ চারটি ক্যাটাগরিতে সর্বমোট ৫৯ জনকে পদক প্রদান করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। পদকপ্রাপ্তদের মধ্যে ১০ জনকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ পদক (বিজিবিএম), ২০ জনকে রাষ্ট্রপতি বর্ডার গার্ড পদক (পিবিজিএম), ১০ জনকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ পদক সেবা (বিজিবিএমএস) এবং ১৯ জনকে রাষ্ট্রপতি বর্ডার গার্ড পদক সেবা (পিজিবিএমএস) দেওয়া হয়েছে।

পদক প্রদান অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিজিবিকে এখন ত্রিমাত্রিক বাহিনী হিসাবে গড়ে তোলা হয়েছে। আকাশ, পানি এবং স্থলপথে বিজিবি স্বয়ংসম্পন্ন হয়ে উঠছে।

বিজিবি’র বিভিন্ন কর্মকান্ডে ২০২০ সালের বীরত্বপূর্ণ ও কৃতিত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ চারটি ক্যাটাগরিতে সর্বমোট ৫৯ জনকে পদক প্রদান করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। পদকপ্রাপ্তদের মধ্যে ১০ জনকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ পদক (বিজিবিএম), ২০ জনকে রাষ্ট্রপতি বর্ডার গার্ড পদক (পিবিজিএম), ১০ জনকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ পদক সেবা (বিজিবিএমএস) এবং ১৯ জনকে রাষ্ট্রপতি বর্ডার গার্ড পদক সেবা (পিজিবিএমএস) দেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, দেশের সীমান্ত রক্ষার গুরুত্বপূর্ণ ও মহান দায়িত্ব বিজিবির ওপর ন্যন্ত। নানান সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও সীমান্তের নিরাপত্তা রক্ষাসহ চোরাচালান, মাদকপাচার ও নারী-শিশুপাচার রোধে বিজিবির সফলতা প্রশংসনীয়। বিশেষ করে ইয়াবা, ফেনসিডিল ও অন্যান্য মাদকপাচার রোধে বিজিবি বিশেষ কৃতিত্ব দেখাতে সক্ষম হয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাসহ দেশ গঠনমূলক কাজেও বিজিবি প্রশংসনীয় ভূমিকা রাখছে।

তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার বিজিবির সার্বিক কল্যাণে ও বিজিবিকে একটি আধুনিক বর্ডার ফোর্স হিসেবে গড়ে তোলার জন্য আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে। বিজিবির সাংগঠনিক কাঠামোতে সংযোজন এনে অত্যাধুনিক সরঞ্জাম ও জনবল বৃদ্ধির কার্যক্রম চলমান রয়েছে। ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক বিজিবি এয়ার উইং উদ্বোধন এবং দু’টি অত্যাধুনিক হেলিকপ্টার সংযোজনের মধ্য দিয়ে বিজিবিকে একটি ত্রিমাত্রিক বাহিনী হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। বিজিবির সকল স্তরের সদস্যদের কল্যাণের জন্যও বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। ফলে বিজিবির কার্মকান্ডেু আরও গতি আসবে এবং অধিক সাফল্য অর্জন করতে সক্ষম হবে।

সোনালীনিউজ/এমএএইচ

Link copied!