• ঢাকা
  • রবিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৫, ১৬ চৈত্র ১৪৩০

উপদেষ্টাদের থেকে যেসব দিকনির্দেশনা পেলেন ডিসিরা


নিজস্ব প্রতিবেদক ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০২৫, ১০:২৪ এএম
উপদেষ্টাদের থেকে যেসব দিকনির্দেশনা পেলেন ডিসিরা

ঢাকা: তিন দিনব্যাপী জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলন শেষ হয়েছে মঙ্গলবার (১৭ ফেব্রুয়ারি)। মাঠ পর্যায়ে সাহস নিয়ে দেশের জন্য প্রয়োজনীয় কাজ করার জন্য এ সম্মেলনে ডিসিদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা, অন্যান্য উপদেষ্টা এবং সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। আইন ও সংবিধান অনুযায়ী ডিসিদের স্বাধীনভাবে কাজ করতে বলা হয়েছে। সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে সর্বোচ্চ ক্ষমতা প্রয়োগের নির্দেশও দেওয়া হয়েছে তাদের।

রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের শাপলা হলে ডিসি সম্মেলনের উদ্বোধন করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সেখানে তার সঙ্গে ডিসিদের মুক্ত আলোচনা হয়। এসময় ড. মুহাম্মদ ইউনূস আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ঠিক রাখতে ডিসিদের সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান জানান। 

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা ও শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখা সরকারের সর্বোচ্চ বিবেচ্য বিষয়। এতে আমরা কতটুকু অগ্রসর হলাম, কী করণীয় তা নির্ধারণ করতে হবে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে বিফল হওয়া যাবে না।

এছাড়া আরও নানা দিকনির্দেশনা দেন প্রধান উপদেষ্টা।

রমজানে খাদ্যশস্য বিতরণ সুশৃঙ্খল করতে ডিসিদের নির্দেশ

আগামী মার্চ ও এপ্রিল এ দুই মাসে প্রায় ৭ লাখ টন খাদ্যশস্য বিতরণ করা হবে জানিয়ে খাদ্য ও ভূমি উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার বলেন, এসব বিতরণ কার্যক্রম বিভিন্ন কর্তৃপক্ষ করবে কিন্তু এর প্রধান তদারকি করবেন ডিসিরা। এর মধ্যে ঢাকা মেট্রোপলিটনে এসব কার্যক্রম আগে নিবিড়ভাবে তদারকি হতো না। আমরা ঢাকার সংশ্লিষ্টদের বিশেষভাবে নির্দেশনা দিয়েছি বিষয়টি কঠোরভাবে তদারকি করার জন্য।

উপদেষ্টা আরো বলেন, ঢাকা বিভাগের কমিশনারের সঙ্গে আলাদাভাবে মিটিং করেছি, আবারো মিটিং করব। এ বিভাগের যে ১২২টি বিক্রয় কেন্দ্র এবং ৭০টি ট্রাকসেল আছে। টিসিবি ছাড়াও প্রয়োজনে সেগুলো ম্যাজিস্ট্রেট দিয়ে তদারকি করতে বলেছি।

জেলা-উপজেলার চিকিৎসক-ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কর আদায়ে কঠোর নির্দেশনা

জেলা, উপজেলা এবং গ্রাম অঞ্চলে যেসব ব্যবসায়ী পর্যাপ্ত আয় করেন কিন্তু কর দেন না তাদের কাছ থেকে কর আদায় করতে ডিসিদের কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সোমবার ডিসি সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনের দ্বিতীয় অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।

আত্মহত্যার হার কিছু এলাকায় বেড়েছে, নতুন নির্দেশনা 

আত্মহত্যার হার কিছু এলাকায় বেড়েছে, ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েদেরও মাদকাসক্তি বেড়েছে। বাল্যবিয়েও বেড়েছে। এ ইস্যুতে নতুন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে ডিসিদের। সোমবার একটি অধিবেশন শেষে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেন, ডিসিদের আমাদের পক্ষ থেকে নির্দেশনা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। গুরুত্বপূর্ণ একটি ব্যতিক্রমী তথ্য সামনে এসেছে- আত্মহত্যার হার কিছু এলাকায় বেড়েছে, ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েদেরও মাদকাসক্তি বেড়েছে। বাল্যবিয়েও বেড়েছে। এ কথাগুলো বিভিন্ন জেলা থেকে উঠে এসেছে।

সড়ক দুর্ঘটনা কমানোয় সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার 

সোমবার একটি অধিবেশন শেষে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, আমি বলেছি প্রতিদিন খবরের কাগজে ওঠে ২-৩টা মৃত্যু কিংবা মাস শেষে ৩০০-৪০০ জনের মৃত্যু, এটা আমাকে খুব ব্যথিত করে। আমি বলেছি এটা (সড়ক দুর্ঘটনা কমানো) আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার হবে। তিনি বলেন, ডিসিদের বলা হয়েছে- তারা যেখানে যে সহযোগিতা চাইবেন, যে এখানে সংকেত বসাতে হবে, স্পিডব্রেকার বসাতে হবে, এখানে রাস্তা অ্যাডজাস্ট করতে হবে, তারা জানালে আমরা আমাদের সীমিত সামর্থ্যের মধ্যে ব্যবস্থা নেবো।

দুর্নীতির খবর যেন ধামাচাপা দেওয়া না হয়

দুর্নীতির খবর যেন ধামাচাপা দেওয়া না হয়, না লুকানো হয় এমন আহ্বান জানিয়েছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান ড. আবদুল মোমেন। সোমবার একটি অধিবেশন শেষে তিনি বলেন, সম্মেলনে সবচেয়ে বড় বার্তা ছিল পেছনের দুর্নীতি দমনের চেয়ে, সামনে যেন দুর্নীতি না হয়, আজ সেই বার্তা দিয়েছি। আমাদের লক্ষ্য বর্তমানের দুর্নীতি যেন বন্ধ করতে পারি, পুরোনোগুলোর তদন্ত ও বিচারকাজ স্বল্প সময়ের মধ্যে শেষ করতে পারি। দুদক মূলত ৯০ থেকে ৯৫ ভাগ সময় ব্যয় করে পুরোনো দুর্নীতি নিয়ে। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন পুরোনো দুর্নীতি নিয়ে ২০ শতাংশ, বর্তমানের দুর্নীতি নিয়ে ৩০ শতাংশ এবং ভবিষ্যতের দুর্নীতি প্রতিরোধ করার জন্য ৫০ শতাংশ ব্যয় করা উচিত। আমরা এই নির্দেশনা গ্রহণ করেছি। ওই নির্দেশনা জেলা প্রশাসকদেরও দিয়েছি। কারণ জেলা প্রশাসক হচ্ছেন মাঠ পর্যায়ে প্রধান কর্মকর্তা। ঘটনা যেখানেই ঘটুক, জেলা প্রশাসকের কাছেই আগে জানতে চাওয়া হয়। আবার দুর্নীতির প্রসঙ্গ এলে জেলা প্রশাসককেই জবাবদিহি করতে হয়।

চলমান প্রকল্পে সহায়তা করার নির্দেশনা

সোমবার একটি অধিবেশন শেষে তথ্য উপদেষ্টা উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেন, গুজব, মিথ্যা তথ্য ও সোশ্যাল মিডিয়ায় অপতথ্যের প্রবাহ নিয়ে ডিসিরা উদ্বেগ জানিয়েছেন। এ জায়গায় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এবং আইসিটি মন্ত্রণালয়ের অধীনে যে উদ্যোগগুলো নিয়েছি সে বিষয়ে তাদের অবহিত করেছি। আমাদের যে চলমান প্রকল্প রয়েছে সে বিষয়ে সহায়তা করার জন্য মাঠ প্রশাসনকে বলেছি। আমাদের যে আইসিটি স্ট্র্যাটেজি তৈরি করছি সে সম্পর্কে তাদের ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছি।

সম্প্রীতি রক্ষায় ডিসিদের সতর্ক থাকতে বলেছেন ধর্ম উপদেষ্টা

সারাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার জন্য ডিসিদের সতর্ক থাকতে বলেছেন ধর্ম উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন। তিনি বলেন, ‘কেউ যেন মসজিদ, মাজার, মন্দির, প্যাগোডা অথবা চার্চে কোনো ধরনের অপবিত্রতা করতে না পারে, সে জন্য তাদের অনুরোধ করেছি। ডিসিরা অতীতেও সাড়া দিয়েছেন। আগামী দিনও যাতে ধর্মীয় সম্প্রীতি অব্যাহত থাকে, সেই ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে বলেছি।’

আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরো ভালো করার নির্দেশনা 

আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরো ভালো করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে ডিসিদের। সম্মেলনের শেষ দিন মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি মোটামুটি সন্তোষজনক। এটি আরো উন্নতির দিকে যাচ্ছে। কীভাবে আরো ভালো করা যায় সে বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। আরো ভালো করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

আইন ও সংবিধান মেনে কাজ করার পরামর্শ

সম্মেলনে আইন মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত অধিবেশনে ডিসিদের আইন ও সংবিধান অনুযায়ী কাজ করার নির্দেশ দেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। তিনি বলেন, ‘আইন, নীতিমালা ও সংবিধানে যা আছে, সেটি মেনে চললে জনগণের সেবা দেওয়া আর কল্যাণ করা ছাড়া জেলা প্রশাসকদের কোনো কাজই নেই। মেধাবী মানুষেরা জেলা প্রশাসক হিসেবে কাজ করেন বা প্রশাসনে আসেন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে। রাষ্ট্রের এত বড় রিসোর্সকে গত ফ্যাসিস্ট সরকার জনগণকে অত্যাচার-নিপীড়ন করার জন্য এবং তাদের অপকর্ম জায়েজ করার জন্য ব্যবহার করেছিল।’

আসিফ নজরুল বলেন, আমরা আশা করব, ভবিষ্যতে বাংলাদেশে যে দলই ক্ষমতায় আসুক, প্রশাসন ক্যাডারের যে অসীম সম্ভাবনাময় শক্তি রয়েছে, একে যেন জনগণকে নিপীড়নের কাজে না লাগিয়ে সংবিধান অনুযায়ী জনগণের সেবা করার কাজে লাগানো হয়।

পাহাড় কাটা হলে শ্রমিক নয়, মালিককে ধরার নির্দেশ 

মঙ্গলবার একটি অধিবেশন শেষে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, আমরা উনাদের (ডিসি) কাছ থেকে পাহাড়ের তালিকা এনেছি। আজকে বলে দিয়েছি এরপর পাহাড় কাটা হলে, শ্রমিক না, মালিককে ধরা হবে। অনেক বন এখনো দখল আছে, দখলদাররা লিগ্যালি অনেক কাগজপত্র তৈরি করে। সেজন্য আমাদেরও লিগ্যালি ফাইট করতে হয়।

তিনি বলেন, আমাদের পরিবেশ অধিদপ্তরের এনফোর্সমেন্টেই বেশি কাজ। আমাদের লোকবল সংকট। তাই ডিসিদের বলেছি, তাদের থেকে যেন আমরা সুবিধা পাই। এছাড়াও আজকে কথা বলেছি, জেলাগুলোতে কীভাবে নদী দখলমুক্ত কর্মসূচি এগিয়ে নেওয়া যায়। কিন্তু আমরা তো অল্প সময়ের মধ্যে সব জেলায় কাজ করতে পারবো না। তাই আমরা প্রায়োরিটি দিয়ে কিছু জেলায় কাজ করবো।

অরাজকতার দিকে নিয়ে যেতে পারে, সজাগ থাকার নির্দেশনা 

স্বৈরাচার এবং তাদের দোসররা দেশকে একটা অরাজকতার দিকে নিয়ে যেতে পারে, সে ব্যাপারে ডিসিদেরকে সজাগ থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) আব্দুল হাফিজ।

মঙ্গলবার তিনি বলেন, আমি আমার সমাপনী বক্তব্যে বলেছি জেলা প্রশাসক হিসেবে আগামী দিনে কী কী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে। যেমন আমি বলেছি প্রায় ১৪০০ অস্ত্র এখনো উদ্ধার হয়নি, যেগুলো ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে লুট হয়েছিল। আড়াই লাখ গুলি এখনো উদ্ধার হয়নি। সেগুলো তাদের জেলাতে কোনো না কোনো জায়গায় আছে। সেগুলো সন্ত্রাসীদের হাতে পড়তে পারে এবং তারা ব্যবহার করতে পারে। আমি উল্লেখ করেছি, স্বৈরাচার এবং তাদের দোসররা বিভিন্ন জায়গায় একত্রিত হচ্ছে এবং কর্মসূচি দিচ্ছে, তারা দেশকে একটা অরাজকতার দিকে নিয়ে যেতে পারে সে ব্যাপারে তাদেরকে সজাগ থাকতে হবে।

রমজান মাসে সরকারকে ত্রিমুখী চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়তে হবে বলে সতর্ক করে তিনি বলেন, দ্রব্যমূল্য তাদের (ডিসি) নিজ জেলায় যেন কম রাখতে পারেন সেজন্য চেষ্টা করতে হবে। বিদ্যুতের ঘাটতি দেখা দিতে পারে, সেটা যাতে মোকাবিলা করা যায়, কৃষকরা যাতে সেচের উপকরণ এবং কৃষি উপকরণ সময়মতো পান সেসব বিষয় নিয়ে বলেছি। আমি বলেছি, সাধারণ মানুষের তিনটি প্রত্যাশা এবং এই প্রত্যাশাগুলা আকাশচুম্বী নয়। প্রথম বলেছি, জীবন ও জীবিকার জন্য তারা নিরাপদে চলাফেরা করতে চান এবং রাতে শান্তিতে ঘুমাতে চান। দ্বিতীয়ত বলেছি, দ্রব্যমূল্য তাদের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে যেন থাকে। এটার বাস্তবায়ন তারা দেখতে চান। আর তিন নম্বরটা বলেছি যে, সার্ভিস বা সেবা সরকারের কাছে তাদের পাওয়ার কথা। সেটা যেন কোনো সমস্যা ছাড়া, কষ্ট ছাড়া, কোনো ঝামেলা ছাড়া তারা পেতে পারেন। আমি বলেছি, মাঠ পর্যায়ে জেলা প্রশাসক যারা আছেন মানুষের জন্য তারাই সরকার। কাজেই যে সুযোগ-সুবিধার নিশ্চয়তা বিধান করার কথা সেগুলো তাদেরকেই করতে হবে। 

নির্বাচনে সর্বোচ্চ ক্ষমতা প্রয়োগের নির্দেশ ডিসিদের

জাতীয় নির্বাচনে জেলা প্রশাসকদের আইনের সর্বোচ্চ প্রয়োগের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন। 

প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, নির্বাচন ঘিরে ইসির যতটুকু ক্ষমতা আছে তার সর্বোচ্চটা প্রয়োগ করবে। একইসঙ্গে সারা দেশের জেলা প্রশাসকরা যাতে আইনের সর্বোচ্চ প্রয়োগ করেন সেই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। 

তিনি বলেন, যখন জাতীয় নির্বাচন হয়, জেলা প্রশাসকরা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। পুরো প্রসেসে আইনের প্রয়োগ থেকে শুরু হরে সবকিছুতে তাদের সম্পৃক্ততা থাকে। আমরা তাদের বলেছি এই যে সামনে যে নির্বাচনটা আসছে, নিজ উদ্যোগে আইনের সর্বোচ্চ প্রয়োগ করবেন। আমরা নির্বাচন কমিশন থেকে আইনের সর্বোচ্চ প্রয়োগ করবো। আপনাদের যে ক্ষমতা আইন দিয়েছে এর সর্বোচ্চ প্রয়োগ করবেন।

এম

Wordbridge School
Link copied!