ঢাকা: প্রহসনের নির্বাচন করার কারনে এই নির্বাচন কমিশনের অধিনে ইসলামি আন্দোলন অংশগ্রহণ করবে না। দেশের মানুষের জন্য এই সিইসি অভিশাপ। বরিশাল নির্বাচনের মধ্য দিয়ে তারা কলঙ্ক সৃষ্টি করেছে। তাদের অধিনে নির্বাচন করা যাবে না। সিইসিকে পদত্যাগ করতে হবে। বর্তমান সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। জাতীয় সরকারের অধিনে নির্বাচন হবে।
বুধবার (২১ জুন) ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কর্তৃক আয়োজিত নির্বাচন কমিশন অভিমুখী গণমিছিলে অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন নেতারা।
সংগঠনের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা কাজী আতাউর রহমান বলেন, একটি অবৈধ সরকার ক্ষমতায় আছে। একজন সম্মানিত আলেমকে অপমান করা হলো। রক্তাক্ত করা হলো। নির্বাচন কমিশন সবার সামনে আলেমকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করতেন। তার বিবেক বিবেচনা বোধ নেই। গোটা দেশের মানুষ তার বক্তব্যে নিন্দা জানাচ্ছে। তিনি দুক্ষ প্রকাচ করেনি। বাংলাদেশ জন্য বর্তমান নির্বাচন কমিশনার অভিশাপ। যারা নির্বাচন চায়না তারা একে এনেছে।
তিনি বলেন, দেশের মানুষ ও সব দল সুষ্ঠু নির্বাচন চেয়েছে। সবাই চায় দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন হোক। শুধু আওয়ামী লীগ দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন চায় না৷ দেশের মানুষ আওয়ামী লীগকে রাষ্ট্র ক্ষমতায় দেখতে চায় না। আরে আন্দোলন চলবে সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে।
প্রেসিডিয়ামের অন্যতম সদস্য ইঞ্জিনিয়ার আশরাফ আলী আকন, বলেন, এই নির্বাচন কমিশন দেশের জন্য অভিশাপ। তিনি দেশের জন্য কলঙ্ক। এই সিইসি পাকিস্তান সরকারের মতো ব্যবহার করেছে। তার পদত্যাগ করতে হবে। এই সরকারের আওতায় দেশে নির্বাচন হতে পারে না। জাতীয় সরকারের অধিনে নির্বাচন হতে হবে। সেই নির্বাচনে ইসলামি আন্দোলন অংশ গ্রহণ করবো। কোনো সরকারের অধিনে নির্বাচন করবো না।
মহাসচিব অধ্যাপক মাওলানা ইউনুস আরমান, এই নির্বাচন কমিশন ব্যার্থ। তাদের পদত্যাগ করতে হবে। সরকার ব্যার্থ। তাদেরও পদত্যাগ করতে হবে। এই সরকারের অধিনে কোনো নির্বাচনে ইসলামি আন্দোলন অংশগ্রহণ করবে না।
সোনালীনিউজ/এম