ঢাকা: ওমানের বোলিংয়ের জবাবে ভালো প্রতিরোধ গড়েছিল পাপুয়া নিউগিনি। তবে বেশিদূর আগায়নি দলটির স্কোর। নির্ধারিত ওভারে ৯ উইকেটে ১২৯ রান করেছে পিএনজি।।
প্রথম আসরে তিন ম্যাচের একটি জেতা ওমান এবার আরো উচ্চাশা নিয়ে মাঠে নামছে। কারণ প্রথমবার ঘরের মাঠে বিশ্বকাপ খেলছে সহআয়োজক হওয়ার কারণে।
প্রথম ও দ্বিতীয় ওভার মিলিয়ে পাঁচ বলের ব্যবধানে দুটি উইকেট হারায় পাপুয়া নিউ গিনি। ডাক মারেন দুই ওপেনার টনি উরা ও লেগা সিয়াকা। প্রথম ওভারের পঞ্চম বলে বিলাল নেন উইকেট। তারপর দ্বিতীয় ওভারের তৃতীয় বলে কলিমউল্লাহ নেন অন্য উইকেট।
রানের খাতা না খুলতেই ওমান হারায় ২ উইকেট, পরে অধিনায়ক আসাদ ভালা ও চার্লস আমিনি প্রতিরোধ গড়েছেন পঞ্চাশ ছাড়ানো জুটিতে। পাওয়ার প্লের প্রথম ৬ ওভারে ৪০ রান করে ২ ব্যাটসম্যানকে হারিয়ে।
দারুণ ছন্দে ছিলেন আসাদ ও আমিনি। ১০ ওভার যেতেই ভুল বোঝাবুঝিতে ভাঙে এই জুটি। ১২তম ওভারের তৃতীয় বলে নন স্ট্রাইকে থাকা আমিনি সিঙ্গেল নিতে গিয়ে আসাদের সংশয়ের কারণে ফিরে যান। ততক্ষণে বোলার মোহাম্মদ নাদিম রান আউট করেন তাকে। ২৬ বলে চারটি চার ও ১ ছয়ে ৩৭ রানে মাঠ ছাড়েন আমিনি। অধিনায়কের সঙ্গে তার জুটি ছিল ৮১ রানের।
৪০ বলে চারটি চার ও তিনটি ছয়ে হাফ সেঞ্চুরি করা আসাদ থামেন ৫৬ রান করে। কলিমউল্লাহর কাছে শেষ হয় তার ৪৩ বলে সাজানো ইনিংসের।
আর দাঁড়াতে পারেনি পাপুয়া নিউ গিনি। ৮১ রানে ৩ উইকেট হারানো দলটি ৯ উইকেট হারায় ১১৮ রানে। মাকসুদ ১৬তম ওভারে তিন উইকেট নেন। পরের ওভারে এই স্পিনার নবম উইকেট তুলে নেন। ৪ ওভারে ২০ রান খরচায় ৪ উইকেট নিয়ে ওমানের সফল বোলার তিনি।
সোনালীনিউজ/এআর
আপনার মতামত লিখুন :